রমজানে কি কি খাওয়া উচিত ও উচিত নয়
আসুন জেনে নেই নিজেকে সুস্থ্য রাখতে রমজানে খাবার কেমন হওয়া উচিত।
আরও পড়ুন রমজানের স্বাস্থ্য টিপস
- রোজায় ইফতার থেকে শুরু করে সেহেরির সময় পর্যন্ত প্রচুর পানি পান করবে। এতে সারদিনের পানির ঘাটতি পূরণ হবে। কাঁচা ছোলা, ভিজা চিড়া, খিচুরি, পায়েস, মিষ্টি ও এসবের সাথে কাঁচা ও পাকা ফলমূল জাতীয় পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিৎ।
-ইফতারে প্রচুর পরিমাণে পানীয় খাবার খেলে স্বাস্থ্য ঠিক থাকে, পানির ঘাটতি পূরণ হয় এবং শরীর সতেজ থাকে। পানীয় খাবার যেমন- ডাবের পানি, শরবত বা যেকোন ফলের জুস, খেজুর, কলা, পেপে, কাঁচা শশা বা খিরা, ইত্যাদি।
- ইফতারে ফল-মূল ও খেজুর খাবেন। কলা, আম, পেপে, জাম, বেল, নাশপাতি, তরমুজ, আপেল, কমলা ও ইত্যাদি আঁশজাতীয় খাবার পানির অভাব দূর করে ও খেজুর গ্লুকোজের কাজ করে থাকে।
- রাত্রে ও সেহেরি ভাত বা রুটির সাথে অবশ্যই শাকসবজি, মাছ, ডাল, মাংস, ডিম, ও দুধ খেতে পারেন। এগুলোতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল, ক্যালসিয়াম, ফাইবার ইত্যাদি যা শরীরকে সুস্থ্য রাখতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন রমজানে খাদ্যাভ্যাস ও অন্যান্য দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হওয়া উচিত
- পরিবারের ছোট-বড় সবাই ১ গ্লাস দুধ খাবেন। সবসময় পুস্টিকর, সুষম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
- ইফতার ছাড়াও রাতে ও সেহেরিতে স্যুপ, জুস, শরবত, খিচুড়ি, পায়েস, সেমাই, হালিম বা ইত্যাদি খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
- ইফতারে নিজের ঘরে বিশুদ্ধ তেলে তৈরি করে পিঁয়াজু, বেগুনি, ছোলাভাজি, আলুর চপ, জিলেপী, হালিম, স্যুপ, জুস, শরবত ইত্যাদি তৈরি করে খেতে পারেন।
- তেল জাতীয় খাবার, ভাজাপোড়া ও শুকনো খাবার খাওয়া যাবে না এতে গ্যাসটিকের সমস্যা হতে পারে।
- চা ও কফি খাবেন না, খেলেও খুবই কম। বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে।
- রোজায় অতিরিক্ত ঝাল ও মসলাযুক্ত খাবার খাবেন না। একটু ঝাল করে খেতে পারেন তবে বেশী তেল ও মসলা দিয়ে কসানো তরকারি খাওয়া উচিৎ না।
আরও পড়ুন সুষম ও পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজনীয়তা ও গুনাগুণ
- ক্ষুধা পাবে ভেবে অতিরিক্ত খাবেন না সব সময় পরিমাণমত খাবেন।
- ইফতারে, রাতে বা সেহেরিতে বাহিরের দোকানের খাদ্যসামগ্রী যেমন- নানা ধরনের ভাজাপোড়া, হালিম ও অন্যান্য ভারী খাবার পাওয়া যায়, এসব বাহিরের অসাস্ব্যকর খাবার খাবেন না।
- ডায়েবেটিস রোগীগণ মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাবেন এবং বিশেষ প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
সুস্থ্য সবল থাকতে নিজে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খান ও পরিবারকেও খাওয়ান এবং অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন। খেয়াল রাখুন ও সদয় হোন।
লেখক/অবদানকারী: অবদানকারী পৃষ্ঠাটি পড়ুন
আমাদের ফেসবুক পেজ @NURStudioBD
আমাদের ইউটিউব চ্যানেল @Cooking,Health,&Beauty
আমাদের লাইফস্টাইল বিষয়ক ইউটিউব চ্যানেল AUHStyle
আরও একটি সম্পর্কিত পোস্ট পড়ুন রমজানে কী খাব, কী খাব না
আরও একটি সম্পর্কিত পোস্ট পড়ুন রমজানে সুস্থ থাকতে সাহরি ও ইফতারে যা খাবেন
আরও পড়ুন রমজানের স্বাস্থ্য টিপস
ইফতার, রাত্রে ও সেহেরিতে যা খাওয়া প্রয়োজন:
- রোজায় ইফতার থেকে শুরু করে সেহেরির সময় পর্যন্ত প্রচুর পানি পান করবে। এতে সারদিনের পানির ঘাটতি পূরণ হবে। কাঁচা ছোলা, ভিজা চিড়া, খিচুরি, পায়েস, মিষ্টি ও এসবের সাথে কাঁচা ও পাকা ফলমূল জাতীয় পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিৎ।
-ইফতারে প্রচুর পরিমাণে পানীয় খাবার খেলে স্বাস্থ্য ঠিক থাকে, পানির ঘাটতি পূরণ হয় এবং শরীর সতেজ থাকে। পানীয় খাবার যেমন- ডাবের পানি, শরবত বা যেকোন ফলের জুস, খেজুর, কলা, পেপে, কাঁচা শশা বা খিরা, ইত্যাদি।
- ইফতারে ফল-মূল ও খেজুর খাবেন। কলা, আম, পেপে, জাম, বেল, নাশপাতি, তরমুজ, আপেল, কমলা ও ইত্যাদি আঁশজাতীয় খাবার পানির অভাব দূর করে ও খেজুর গ্লুকোজের কাজ করে থাকে।
- রাত্রে ও সেহেরি ভাত বা রুটির সাথে অবশ্যই শাকসবজি, মাছ, ডাল, মাংস, ডিম, ও দুধ খেতে পারেন। এগুলোতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল, ক্যালসিয়াম, ফাইবার ইত্যাদি যা শরীরকে সুস্থ্য রাখতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন রমজানে খাদ্যাভ্যাস ও অন্যান্য দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হওয়া উচিত
- পরিবারের ছোট-বড় সবাই ১ গ্লাস দুধ খাবেন। সবসময় পুস্টিকর, সুষম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
- ইফতার ছাড়াও রাতে ও সেহেরিতে স্যুপ, জুস, শরবত, খিচুড়ি, পায়েস, সেমাই, হালিম বা ইত্যাদি খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
- ইফতারে নিজের ঘরে বিশুদ্ধ তেলে তৈরি করে পিঁয়াজু, বেগুনি, ছোলাভাজি, আলুর চপ, জিলেপী, হালিম, স্যুপ, জুস, শরবত ইত্যাদি তৈরি করে খেতে পারেন।
কেমন খাবার খাওয়া উচিৎ নয়:
- তেল জাতীয় খাবার, ভাজাপোড়া ও শুকনো খাবার খাওয়া যাবে না এতে গ্যাসটিকের সমস্যা হতে পারে।
- চা ও কফি খাবেন না, খেলেও খুবই কম। বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে।
- রোজায় অতিরিক্ত ঝাল ও মসলাযুক্ত খাবার খাবেন না। একটু ঝাল করে খেতে পারেন তবে বেশী তেল ও মসলা দিয়ে কসানো তরকারি খাওয়া উচিৎ না।
আরও পড়ুন সুষম ও পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজনীয়তা ও গুনাগুণ
- ক্ষুধা পাবে ভেবে অতিরিক্ত খাবেন না সব সময় পরিমাণমত খাবেন।
- ইফতারে, রাতে বা সেহেরিতে বাহিরের দোকানের খাদ্যসামগ্রী যেমন- নানা ধরনের ভাজাপোড়া, হালিম ও অন্যান্য ভারী খাবার পাওয়া যায়, এসব বাহিরের অসাস্ব্যকর খাবার খাবেন না।
- ডায়েবেটিস রোগীগণ মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাবেন এবং বিশেষ প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
সুস্থ্য সবল থাকতে নিজে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খান ও পরিবারকেও খাওয়ান এবং অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন। খেয়াল রাখুন ও সদয় হোন।
লেখক/অবদানকারী: অবদানকারী পৃষ্ঠাটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন
আমাদের ফেসবুক পেজ @NURStudioBD
আমাদের ইউটিউব চ্যানেল @Cooking,Health,&Beauty
আমাদের লাইফস্টাইল বিষয়ক ইউটিউব চ্যানেল AUHStyle
আরও একটি সম্পর্কিত পোস্ট পড়ুন রমজানে কী খাব, কী খাব না
আরও একটি সম্পর্কিত পোস্ট পড়ুন রমজানে সুস্থ থাকতে সাহরি ও ইফতারে যা খাবেন
মন্তব্য
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন